ব্রণ হওয়ার কারন গুলো কি কি (Causes of Acne or Pimple)
১.শারীরিক হরমোনঘটিত সমস্যা (Causes of Acne or Pimple)
অনেকেই হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডসের সময় মুখে ব্রণ হয়েছে। আবার পিরিয়ডস শেষ হলে সেটা দিব্যি গায়েব! তা হলে বুঝতে হবে যে, দেহে হরমোনের সমস্যা রয়েছে। আর তার জন্যই ব্রণর (Acne/ Pimple) মতো সমস্যা হচ্ছে। এই সমস্যা টা শুধু মাত্র মেয়দের না, ছেলেদের ক্ষেত্রেও হরমোনের সমস্যা হয়।
২.ঘুমের সমস্যা (Causes of Acne or Pimple)
স্ট্রেস ও ঘুমের সমস্যাও কিন্তু ব্রণ হওয়ার বড় কারণ। ঘুমের সমস্যা শুধুমাত্র ব্রণ না, শারীরিক অনেক সমস্যার জন্য দায়ী। তাই সব সময় টেনশন ফ্রি ও স্ট্রেস ফ্রি থাকতে হবে, বা থাকার চেষ্টা করতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা করে ঘুম প্রয়োজন। না হলে ব্রণ (Acne/ Pimple) হওয়ার চান্স থেকেই যায়।
৩. অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার (Causes of Acne or Pimple)
আপনি কি জাঙ্কফুড, ফাস্টফুড বা খুব বেশি ভাজাভুজি খেতে পছন্দ করেন? তা হলে মুশকিল। ব্রণ (Acne/ Pimple) ঘুরে-ফিরে আসবেই। তাই যতটা সম্ভব এই ধরনের তৈলাক্ত খাবার-ভাজাভুজি-তেলেভাজা এড়িয়ে চলুন।
৪. পরিস্কার পরিচ্ছন্ন জামাকাপড় (Causes of Pimple or Acne)
লক্ষ্য রাখতে হবে, জামাকাপড়ের থেকে ব্রণ হচ্ছে কি না। লক্ষ্য রাখতে হবে মেটেরিয়াল এর দিকে। অনেক সময় সিন্থেটিক জামাকাপড় পরার জন্য ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। তা হলে সিন্থেটিক জামা-কাপড় পরা বন্ধ করতে হবে।আবার অন্য দিকে ময়লা তোয়ালা, গামছা অথবা ময়লা বালিশের কভার থেকেও ব্রণ (Acne/ Pimples) হতে পারে। তাই কয়েক দিন অন্তরই ভালো ভাবে পরিস্কার করতে হবে। এবং কয়েকমাস অন্তর বদলাতে হবে সেগুলো।
৫. বার বার মুখ ধোয়া (Causes of Acne or Pimple)
আপনি কি অতিরিক্তি মুখ ধুচ্ছেন ফেস ওয়াশ দিয়ে? তা হলে সেটা এখনই বন্ধ করুন। কারণ এটাও ব্রণর অন্যতম প্রধান কারণ! ত্বক পরিষ্কার থাকলে ব্রণ (Acne/ Pimple) হবে না ভেবে অনেকেই কিছুক্ষণ পর পর মুখ ধুয়ে থাকেন। এতে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট হয়ে ত্বক খুব শুষ্ক হয়ে যায়। এবং তখন ত্বকে আরও বেশি তেল উৎপাদন হয়ে ব্রণ শুরু হয়। তাই নিয়ম করে মুখ পরিষ্কার করুন। সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে দিনে চার বার মুখ ধোবেন সাধারন ঠান্ডা জল দিয়ে। আর শুষ্ক ত্বকে অন্তত দু’বার করে মুখ ধোবেন। যদি আপনার এলাকার পরিবেশ খুব দূষণ সে ক্ষেত্রে দিনে দু-বার ফেস ওয়াশ ব্যাবহার করতে পারেন, নাহলে ১বার।
৬.পরিবেশ দূষণ (Causes of Pimple or Acne)
রোজ আপনাকে এখানে সেখানে বেরোতে হয়। আর চার দিকে ধুলো-বালি, ময়লার দাপট। যত দিন যাচ্ছে, দূষণের মাত্রাও খুব বাড়ছে। যা শরীররের পক্ষে তো বটেই, তাছাড়া স্কিন-চুলের পক্ষেও খুবই ক্ষতিকর। আর দূষণও ব্রণ (Pimple/ Acne) হওয়ার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। আসলে ভিটামিন-ই ত্বককে বাইরের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। তবে বায়ুদূষণ, পরিবেশ দূষণ সেই ভিটামিন-ই নষ্ট করে দেয়। ফলে স্কিনের খুব ক্ষতি হয়।
৭.অতিরিক্ত মেকআপ (Causes of Pimple or Acne)
অতিরিক্ত প্রসাধনী বা মেকআপ কস্মেটিক্স ব্যবহার ব্রণ হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। কারণ এর মধ্যে ক্ষতিকর কিছু কেমিক্যালস থাকে। তাই কসমেটিক্স যত কম ব্যবহার করা যায়, ততই শরীরের পক্ষে ভালো। আর ব্যাবহার করলেও ভাল কোম্পানির যেন হয়, সেই বিষয়ে খেয়াল রাখুন। আর শুধু কি তা-ই! মেকআপ সরঞ্জামও ব্রণ হওয়ার একটা কারণ। তাই মনে করে দেখুন, শেষ কবে আপনি মেকআপ ব্রাশ ও স্পঞ্জ পরিষ্কার করেছেন? আপনি যখন যা-ই আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন না কেন, তা অবশ্যই পরিষ্কার করে নেওয়া জরুরি। মেকআপের সরঞ্জামগুলো বারবার ব্যবহার করার ফলে এতে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা থেকে ব্রণ হয়। তাই মেকআপ সরঞ্জাম সব সময় পরিষ্কার রাখুন এবং ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকুন। আর একটি বিষয়ে নজর দেওয়া খুবই দরকার। সেটি হল কস্মেটিক্স সরঞ্জাম গুলো অবশ্যই ব্যাক্তিগত ভাবে ব্যাবহার করতে হবে।
৮. বিভিন্ন হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যাবহার (Causes of Acne or Pimple)
চুলের যত্নের জন্য ব্যবহৃত প্রোডাক্ট গুলো কিন্তু ব্রণর সমস্যার একটি অন্যতম প্রধান কারণ। কিছু কিছু হেয়ার প্রোডাক্টসে সিলিকন ও তেল থাকে। যার কারণে দেহের লোমকূপ গুলো বন্ধ হয়ে যায় এবং ত্বকে নানারকম সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা রোধ করার জন্য ওই হেয়ার প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার না করাই ভাল।
৯.অতিরিক্ত স্মার্টফোনের ব্যাবহার (Causes of Pimple or Acne)
কারণ স্মার্টফোনের গায়ে অনেক নোংরা, জীবানু ও ব্যাকটেরিয়া লেগেই থাকে। সেই স্মার্টফোন কানে নিয়ে কথা বলার সময়, ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু সরাসরি আমাদের মুখের ত্বকে চলে আসে। তাই স্মার্টফোন পরিস্কার রাখাও খুব দরকার।
১০. শরীরে জলের অভাব (Causes of Pimple or Acne)
সারাদিন প্রচুর পরিমানে জল খেতে হবে, কমপক্ষে ৫-৬ লিটার। হজমের গোলমালের জন্যেও অনেকসময় ব্রনর সমস্যা দেখা দেয়। তাই অতিরিক্ত পরিমানে তেলমশলা দেওয়া খাবার নয়, সেদ্ধ জাতীয় খাবার খেতে হবে। এতে আপনার লিভারও ভালো থাকবে। আর হজমের সমস্যাও অনেক কমে যাবে।
১১. অতিরিক্ত কিছু সতর্কতা অবলম্বন (Causes of Acne or Pimple)
আপনি যদি রোজ বা ২-৩ দিন অন্তর দাড়ি কামান, তাহলে অবশ্যই বাড়িতে ব্লেড ও রেজার এর সাহয্যে কাটুন। সেলুন যাবেন না, সেলুনে সেরকম পরিস্কার থাকে না সব কিছু। এছাড়া একবার ব্যাবহার যোগ্য ব্লেড ব্যাবহার করুন। বর্তমানে উন্নতমানের ইলেক্ট্রিক রেজার বেরিয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। ব্রন হলে একেবারেই তা নখ দিয়ে খোঁটা চলবে না। বা সারাক্ষণ তাতে হাত দিলেও ব্রন বেড়ে যাওায়র সম্ভাবনা থাকে। ব্রন খুঁটলে তার দাগ চিরকালের জন্য আপনার ত্বকে থেকে যেতে পারে, বা ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। এবং তার থেকে বড়রকম রোগ তথা ক্যান্সার হতেও পারে।
ব্রণ /পিম্পল/ একনে যেন এক দুঃস্বপ্নের নাম। অনেক সময় হরমোনাল কারণে, মেকআপ ঠিক মতো রিমুভ না করার কারণে, অতিরিক্ত তেল-চর্বি জাতীয় খাবার গ্রহণ আর ঘুম কম হওয়ার কারণে, মাথায় খুশকির সমস্যা থাকলে স্কিনে ব্রণের আবির্ভাব ঘটে।ব্রণ কিন্তু একদিনে সারার জিনিস না। কাজেই একরাতের ভিতর চট করে ব্রণ সেরে যাবে কোন কোম্পানির এমন চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে টাকা নষ্ট করে সেই সব হার্মফুল কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট না কিনে, ধৈর্য্য ধরে প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ সারানোর চেষ্টা করাটাই ভালো হবে। এখানে আমি ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ সারিয়ে তোলার কিছু মেথড বর্ণনা করছি। ব্রণের রিমেডি কিন্তু সময়সাপেক্ষ। চট করে এক রাতেই ব্রণ হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে না। ধৈর্য্য ধরে চেষ্টা করতে হবে।
ব্রণ /পিম্পল/ থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন কিভাবে!
(১) টি ট্রি অয়েল আর মধুর বাম:ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বের করতে হয় এমন একটি পুরানো লিপবামের কৌটা ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে নিন।৩ চা চামচ খাঁটি মধু আর ১০-১৫ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল একটি বাটিতে নিয়ে মিক্স করে ঐ খালি লিপবামের কৌটায় ঢেলে দিন। ফ্রিজে রেখে দিন যেন বামটা জমে যায়। এবার প্রতি রাতে মুখ ধোয়ার পর পরিষ্কার টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে ঐ বাম টা ফ্রিজ থেকে বের করে ব্রণে আক্রান্ত স্থান গুলোতে লাগিয়ে নিন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
(২) অ্যালোভেরা জেল:ফ্রেশ পাতা থেকে অ্যালোভেরার শ্বাস বের করে ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন কমপক্ষে আধা-এক ঘণ্টা। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন লাগাতে পারবেন।সাশ্রয়ী মূল্যে এবং ভালো মানের অ্যালোভেরা জেল যমুনা ফিউচার পার্কে অবস্থিত Sapphire এ পেয়ে যাবেন।
(৩) অ্যাপল সাইডার ভিনেগার:রাতে ঘুমাতে যাবার আগে এক চা চামচ খাঁটি আনফিল্টার্ড অ্যাপল সাইডার ভিনেগার আর ৩ চা চামচ পানি মিক্স করে এক টুকরো পরিষ্কার তুলোর বল ঐ মিশ্রণে ভিজিয়ে ব্রণের উপর লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দিনে যদি বাসার বাইরে না যান তাহলে দিনে ও লাগাতে পারেন, কমপক্ষে ২০ মিনিট স্কিনে রাখতে হবে।অ্যাপল সাইডার ভিনেগার স্কিনের পি এইচ ব্যালেন্স ঠিক করতে সাহায্য করে এবং ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে।
(৪) মধু আর দারুচিনির মাস্ক:৩ চা চামচ খাঁটি মধু আর ১ চা চামচ দারুচিনির গুঁড়ো (যেকোন সুপারশপে কিনতে পাবেন/ বাসায় ও আস্ত দারুচিনি বেটে নিতে পারেন) একটি পাত্রে নিয়ে ভালো করে মিক্স করে যে যে স্থানে একনে/ব্রণ হয়েছে সেসব স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
(৫) ডিম আর দারুচিনির মাস্ক:একটি ডিম আর ২ চা চামচ দারুচিনির গুঁড়ো একটি বাটিতে নিয়ে ভালোভাবে মিক্স করে ফ্রিজে রেখে দিন কমপক্ষে আধা-এক ঘণ্টা। তারপর মাইল্ড ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ দিয়ে একটি টিস্যু দিয়ে মুখ ঘষে চোখের চারপাশের অংশ বাদ দিয়ে আস্তে আস্তে পুরো মুখে চামচের সাহায্যে মাস্ক টি লাগিয়ে নিন। দারুচিনির কারণে চামড়ায় সামান্য জ্বলুনি অনুভূত হতে পারে। এক ঘণ্টা পর পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে প্রতিদিন একবার করে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ ব্যবহার করুন। ডিম আপনার স্কিনের পোরগুলোকে ছোট করবে, আর দারুচিনি অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ব্রণগুলোকে সারিয়ে তুলবে। এই মাস্কটি একবার বানালে কমপক্ষে তিনদিন ব্যবহার করতে পারবেন।
(৬) দই আর মধুর মাস্ক:১ টেবিল চামচ টক দই আর ১ টেবিল চামচ খাঁটি মধু একটি পাত্রে নিয়ে মিশিয়ে মুখে লাগান। আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।
(৭) টি ট্রি অয়েল:রাতে ঘুমাতে যাবার আগে মুখ ধুয়ে টিস্যু দিয়ে মুছে তারপর পরিষ্কার তুলোর বলে টি ট্রি অয়েল নিয়ে স্কিনের যে যে স্থানে অ্যাকনে আছে তাতে সরাসরি লাগিয়ে নিন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলুন।টি ট্রি অয়েলের প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ব্রণ সারাতে সাহায্য করে।ভালো মানের টি ট্রি অয়েল যমুনা ফিউচার পার্কে অবস্থিত Sapphire এ পেয়ে যাবেন।
(৮) রসুনের রস:২ কোয়া রসুন থেঁতলে এর রস বের করে ব্রণের উপর একটি পরিষ্কার তুলোর বল বা কটনবাডের সাহায্যে লাগিয়ে নিন। ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
(৯) লেবুর রস:ব্রণের উপর সরাসরি লেবু ঘষুন। লেবুর রস ব্রণকে প্রাকৃতিক ভাবেই ধীরে ধীরে সারিয়ে তুলবে।
(১০) বেকিং সোডা আর পানির মাস্ক:২ চা চামচ বেকিং সোডা (সোডিয়াম বাইকার্বোনেট) সামান্য পানির সাথে মিক্স করে পেস্ট বানিয়ে ব্রণে আক্রান্ত স্থানের উপর লাগিয়ে ১৫-৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
(১১) ব্যবহারকৃত গ্রিন টি ব্যাগ:যাদের গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস আছে তারা গ্রিন টি বানিয়ে খাবার পর টি ব্যাগটা ফেলে না দিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে মুখ ধুয়ে ঐ ঠাণ্ডা গ্রিন টি ব্যাগ টা ব্রণে আক্রান্ত স্থানগুলোতে ১০ মিনিট করে ধরে রাখুন। তারপর মুখ না ধুয়ে ঘুমিয়ে যান।সকালে উঠে মুখ ধুয়ে নিন।
(১২) কলার খোসা:কলা খাওয়ার পর এর খোসা টা ফেলে না দিয়ে মুখে আস্তে আস্তে ঘষুন, আধা ঘণ্টা পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।এই পদ্ধতিগুলোর মধ্যে যে পদ্ধতির উপকরণগুলো আপনার কাছে সহজলভ্য মনে হবে, আপনি সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া আরো কিছু জিনিস মেইনটেইন করতে হবে
-নিয়মিত বালিশের কভার ধুতে হবে।
-মুখে ব্রণের স্থানে বারবার হাত দিয়ে ধরা বা খোঁচাখুঁচি করার বদভ্যাস বন্ধ করতে হবে।
-স্যালিসাইলিক এসিডযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।
-রাত জাগার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।