Google Search Console
গুগল সার্চ কনসোল ফ্রীতে আপনাকে পারফেক্ট অডিট রেজাল্টস দেখাবে। যেমনঃ load speed, indexed pages, broken links, HTML markups সহ clicks, impressions, average click-through rate; সাইট পারফরমেন্স ও কীওয়ার্ড পজিশন দেখায়। তাই সার্চ কনসোল হতে পারে আপনার জন্য বেস্ট এসইও অডিট টুলস গুলার মধ্যে অন্যতম। লিংক: https://search.google.com/search-console/
SEMrush
ইনডেপ্থ এসইও অডিট করার জন্য আপনি SEMrush টুলসটি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি সাইট অডিট সেকশন থেকে আপনার সাইট অডিট করে নিতে পারেন। যদি একটি ওয়েবপেজ এর দরকার হয় তও আপনি অডিট করে নিতে পারেন। ফ্রীতে আপনাকে ১০০ পর্যন্ত ক্রল পেজের ডাটা দেখাবে। সাইট হেলথ; কীওয়ার্ড পজিশন; সাইট এরর সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডাটা পাবেন। তবে এইটা পেইড ভার্শনে সব রকম ডাটা এক্সপ্লোর করতে পারবেন। লিংক: https://www.semrush.com/siteaudit/
Ahrefs webmaster tools
আপনি এই টুলসটি সেট করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এর হেলথ স্কোর; ইনডেক্সিং পেজ; ইন্টারনাল লিংক; অন-পেজ; রেডিরেক্শন; পারফরমেন্স; ট্রাফিক; অর্গানিক কীওয়ার্ড; টপপেজসহ আরো অনেক কিছু দেখতে পারবেন। লিংক: https://ahrefs.com/webmaster-tools
Screaming Frog
স্ক্রিমিং ফ্রগ দিয়ে আপনি ৫০০ ইউআরএল পর্যন্ত ফ্রীতে ক্রল করে রিপোর্ট বের করতে পারবেন। আপনি এর মাধ্যমে মেটা ডেসক্রিপশন; টাইটেল এসইও ফ্রেন্ডলি কিনা জানতে পারবেন। ইমেজ সাইজ ও alt tag ব্যবহার করেছেন কিনা জানতে পারবেন। ৩০১, ৪০৪ সহ আরো অনেক ইস্যু আপনি এই টুলস এর মাধ্যমে অডিট করে জানতে পারবেন। লিংক: https://www.screamingfrog.co.uk/seo-spider/
HubSpot’s Website Grader
এই টুলসের মাধ্যমে আপনি পারফরমেন্স; মোবাইল অপ্টিমাইজেশন; এসইও ; সিকিউরিটি ও সাইট হেলথ সম্পর্কে একদম ফ্রীতে জানতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইট গ্রেড করে কি করতে হবে তার একটা লিস্ট করে দিবে এই টুলস। লিংক: https://website.grader.com/
GTmetrix
এই টুলস দিয়ে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড এনালাইসিস করতে পারবেন। লোডিং টাইম; পেজ সাইজ ও রিকোয়েস্ট নম্বর দেখায়। সাথে আপনি কি কি সমস্যা আছে তার একটি লিস্ট পাবেন স্ট্রাকচার বাটন এ ক্লিক করলেই। লিংক: https://gtmetrix.com/
Found’s SEO Audit Tool
এই অনলাইন টুলস দিয়ে আপনি টেকনিক্যাল ইস্যু গুলা সম্পর্কে জানতে পারবেন যেমনঃ কনটেন্ট; লিংকবিল্ডিং; মেটাডাটা ও ক্যানোনিক্যালাইজেশন ইস্যু গুলা আপনি খুঁজে বের করতে পারবেন। শুধু আপনার ইউআরএল এন্টার করলেই হবে বাকিটা টুলস করে দিবে।
Varvy’s SEO Overview Tool
এই টুলসটি দিয়ে আপনি ডোমেইন স্ট্রেনথ; লিংক; সোশ্যাল কাউন্ট; টেকনিক্যাল এসইও; পেজ স্পিডসহ আরো অনেক ডাটা দেখায়। এই টুলসটিও আপনি ফ্রীতে ব্যবহার করতে পারবেন। লিংক: https://webmastersquare.com/tools/varvy/
Ubersuggest
আপনি এই টুলসটি দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট এর এসইও সমস্যা গুলা অডিট করে বের করতে পারবেন। যদিও এই টুলসটা পুরাপুরি ফ্রি না তবে আপনি ৩ তা ইউআরএল প্রতি দিন এক্সপ্লোর করতে পারবেন একদম ফ্রীতে। আপনার ওয়েবসাইট সাইট অ্যানালাইজার এ যেয়ে এক্সপ্লোর করলে সাইট হেলথ; অন-পেজ স্কোর; ট্রাফিক; অর্গানিক কীওয়ার্ড; ক্রিটিকাল এরর, টপ ইস্যু ও পেজ স্পিডসহ আরো অনেক গুলা ফিচারস পাবেন। লিংক: https://app.neilpatel.com/en/seo_analyzer/
Website Auditor
এই টুলস দিয়ে আপনি রোবট ডট টিএক্সটি; সাইটম্যাপ; টাইটেল; ওয়ার্ড কাউন্ট; সাইট স্ট্রাকচার ভিজুয়ালাইজেশন; কনটেন্ট অপ্টিমাইজ; TF-IDF এনালাইসিস করে দিয়ে থাকে। এত সব কিছু আপনি ফ্রীতেই অডিট করতে পারবেন। লিংক: https://www.link-assistant.com/website-auditor/
##পেইড টুলস এর মধ্যে আপনি ব্যবহার করতে পারেন Ahrefs; Website Auditor; SEMrush; Ubersuggest ও Screaming Frog
SEO-তে কীওয়ার্ডের ধরন
১) Short-tail keyword
শর্ট-টেইল কীওয়ার্ড হচ্ছে ব্রড ফ্রেস যা মানুষ সাধারণত সার্চ করতে ব্যবহার করে। এগুলি সাধারণত একটি বা দুটি শব্দ নিয়ে গঠিত। শর্ট-টেইল কীওয়ার্ড একটি বিশাল পরিমাণ সার্চ ভলিউম আছে কিন্তু এই কীওয়ার্ড গুলা অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক।
তাই শর্ট-টেইল কীওয়ার্ডের জন্য সুস্পষ্ট সার্চ এর উদ্দেশ্য চিহ্নিত করা খুবই কঠিন। তারা সব জায়গায় থাকে।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যখন কেউ “লেবু” অনুসন্ধান করে তখন তারা হয়ত একটি লেবু দ্বারা কি ভিটামিন সরবরাহ করা হয়, অথবা একটি লেবু কত ক্যালোরি আছে তা অনুসন্ধান করতে পারে। সার্চ এর উদ্দেশ্য সমন্বয় করতে অসুবিধার কারণে শর্ট-টেইলকীওয়ার্ড ভালোভাবে রূপান্তরিত হয় না।
বৈশিষ্ট্য
হাই-সার্চ ভলিউম, হাই-কম্পিটেটিভ, ব্রড সার্চ ইনটেন্ট, লো-কনভার্সন রেট; এটি একটি থিম/নিশ কীওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২) Long-tail keyword
লং-টেইল কীওয়ার্ড 3 শব্দের বেশি নিয়ে গঠিত। তারা সাধারণত শর্ট-টেইল কীওয়ার্ড চেয়ে অনেক বেশি স্পেসিফিক হয়।লং-টেইল কীওয়ার্ড একটি শর্ট-টেইল কীওয়ার্ড তুলনায় অনেক কম সার্চ ভলিউম. কিন্তু অনেক কম প্রতিযোগিতামূলক হয়ে থাকে।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে একটি লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়ে আপনি সহজেই সার্চ ইনটেন্ট চিহ্নিত করতে পারেন।উদাহরণ হিসেবে, ” 4 x 12 fl oz S.Pellegrino mineral water”
এর মানে হচ্ছে সার্চার এমন ওয়েবসাইট খুঁজছে যারা এই মিনারেল ওয়াটার বিক্রি করে। তাই আপনি যদি তাদের টার্গেট করতে চান, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে এই কীওয়ার্ড দিয়ে বায়িং কনটেন্ট দিতে হবে না হয় আপনাকে ই-কমার্স টাইপ ওয়েবসাইট লাগবে যেখানে প্রোডাক্ট এর মূল্য , শিপিং ফি এবং স্টোর লোকেশন থাকবে।
আপনাকে বুঝতে হবে যখন সার্চার এই লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করছে, তারা সাধারণত এটি ক্রয় করতে প্রস্তুত!
বৈশিষ্ট্য
লো-সার্চ ভলিউম, লো-কম্পিটিশন, নির্দিষ্ট সার্চ ইনটেন্ট, হাই-কনভার্শন রেট, লং-টেইল কীওয়ার্ড নির্দিষ্ট পণ্য পেজ এবং ব্লগ পোস্টের জন্য এটি ব্যবহার করুন।
৩) Short-term fresh keyword
যখন আপনি ফ্রেশ কীওয়ার্ড এর কথা চিন্তা করেন, আপনাকে সম্প্রতি ট্রেন্ড/হাইপ কিছু নিয়ে চিন্তা করতে হবে।ফ্রেশ কীওয়ার্ডের একটি উদাহরণ হচ্ছে দ্যা অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার। (যখন আপনি এই সিনেমাটি নিয়ে পোস্ট লিখছেন তখন সিনেমাটি থিয়েটারে ব্যাপক সাড়া ফেলে দেয়। কিন্তু এটা আপনার জন্য পুরনো খবর) অন্যদিকে দেখবেন iphone এর কোনো নতুন মডেল বের হবার আগেই কিন্তু খবরটা ট্রেন্ড/হাইপ হয়ে যায়। তখন আপনি চাইলে বাজারে নতুন iphone আসার আগেই এইটা নিয়ে পোস্ট কোলেই বেশ ভালো সারা পাওয়া যায়।
বৈশিষ্ট্য
হাই-সার্চ ভলিউম, মাঝারি কম্পিটিশন, নির্দিষ্ট সার্চ ইনটেন্ট, হাই-কনভার্সন রেট, প্রদর্শনের জন্য হালনাগাদ সামগ্রী তৈরি করতে এটি ব্যবহার করুন।
৪) Long-term evergreen keyword
এভার-গ্রীন কীওয়ার্ড গুলো সব সময় প্রাসঙ্গিক হয়ে থাকে। এই ধরণের কীওয়ার্ড এর সার্চ ভলিউম মাঝে মাঝে ওঠানামা করতে পারে কিন্তু খুব বেশি পরিবর্তন হবে না।
আসল কথা হচ্ছে, আপনি এভারগ্রীন কীওয়ার্ডের উপর কোনো কনটেন্ট পাবলিশ করার করলে সেই কনটেন্ট দুই /তার অধিক বছর পরেও ট্রাফিক এটি সম্পর্কে জানতে চাইবেন এবং পড়তে চাইবেন।তাই এভারগ্রীন কীওয়ার্ডের বিষয়ে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে ঐ কীওয়ার্ড এর কনটেন্ট যাতে এভারগ্রীন থাকে এবং এর জন্য আপনাকে প্রতি বছরে একবার কনটেন্ট আপডেট রাখতে হবে।এভারগ্রীন কীওয়ার্ড বেশির ভাগ কনটেন্টগুলা তথ্যমূলক এবং শিক্ষামূলক হয়ে থাকে।
মনে রাখবেন, আপনার সাইট এর অথোরেটি বাড়াতে যদি একটি চমৎকার তথ্যমূলক কনটেন্ট অনেক সাহায্য করে থাকে। এভারগ্রিন কীওয়ার্ড এর উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন।
আপনি যত তথ্যনির্ভর কনটেন্ট দিবেন, ততই আপনার সাইট অথরিটি পাবে। যার মানে SERP-এ উপরে অবস্থান করবে।
বৈশিষ্ট্য:
মাঝারি সার্চ ভলিউম, মাঝারি কম্পিটেটিভ, নির্দিষ্ট সার্চ ইনটেন্ট, হাই-কনভার্সন হার; বিস্তারিত, তথ্যবহুল কনটেন্ট তৈরী করুন ও নির্দিষ্ট সময় এর সাথে সাথে তা আপডেট রাখুন।
৫) Customer Defining Keywords
প্রতিটি ব্যবসার একটি টার্গেটেড অডিয়েন্স আছে, এবং একটি ভাল ব্যবসা সবসময় তার গ্রাহকের প্রয়োজন জানে। গ্রাহক সংজ্ঞায়িত কীওয়ার্ড হল সেই ধরনের কীওয়ার্ড যা আপনার গ্রাহকদের সংজ্ঞায়িত করে অথবা অন্তত আপনার গ্রাহকরা কিভাবে নিজেদের সংজ্ঞায়িত করে তা চিহ্নিত করা। উদাহরণস্বরূপ, একটি আর্ট গ্যালারী “শিল্পী” বা “শিল্প কনজিউমার” এর মত শব্দকে একটি কীওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করে এবং তা কনটেন্ট এ ভালোভাবে অপ্টিমাইজ করে যথাযথভাবে বর্ণনা করে যাতে ট্রাফিক/কনজিউমার এর জন্য আগ্রহ বাড়ে।
এসইও শুধু সার্চের বিষয় নয়। এর মধ্যে রয়েছে আপনার গ্রাহকদের সংজ্ঞায়িত করা এবং এইভাবে সঠিক ভিসিটরকে টার্গেট করা। শুধুমাত্র সঠিক ভিসিটরকে টার্গেট করার মাধ্যমে একজন এমন একটি ব্যবসা/ওয়েবসাইট গড়ে তুলতে পারেন যা গ্রাহকদের সার্চ অনুযায়ী উত্তর দেয়।
৬) Geo-targeting keyword
একটি জিও-টার্গেটিং কীওয়ার্ড ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এলাকা, শহর, রাজ্য, এমনকি এমনকি দেশকে টার্গেট করতে পারেন। এটি Local SEO জন্য বিশেষভাবে উপযোগী যেখানে আপনি নির্দিষ্ট ও স্থানীয় গ্রাহকদের আপনার স্টোরফ্রন্টে/ ওয়েবসাইট এ আকৃষ্ট করতে পারবেন।
আমি কিভাবে আমার জিও-টার্গেটিং কীওয়ার্ড পেতে পারি? যাই হোক, এটা আসলে এই তালিকায় সবচাইতে সহজ কীওয়ার্ড টাইপ। আপনার ব্যবসা যে এলাকায় কাজ করে তা হচ্ছে আপনার জিও-টার্গেটিং কীওয়ার্ড , শুধু এটাই।
আপনি আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার ইতোমধ্যে সাইডবারে/ফুটার দিচ্ছেন, সাথে ম্যাপটাও কিন্তু আপনার লোকাল এসইও তে ব্যাপক সুবিধা দিবে। আপনার কনটেন্ট এ শুধু জিও-টার্গেটিং কীওয়ার্ড ভালোভাবে অপ্টিমাইজ করতে হবে টার্গেটেড ট্রাফিক এর জন্য। যারা লোকাল এসইও করতে চায় তাদের জন্য জিও-টার্গেটিং কীওয়ার্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বৈশিষ্ট্য:
লো-সার্চ ভলিউম, লো-কম্পিটিশন, নির্দিষ্ট সার্চ ইনটেন্ট, হাই-কনভার্শন রেট, লোকাল এসইও এর জন্য প্রযোজ্য।
৭) LSI keywords
LSI (Latent semantic Indexing) কীওয়ার্ড হল বিষয়ভিত্তিক কীওয়ার্ড যা আপনার প্রধান কীওয়ার্ডের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
এভাবে দেখা যাক, আপনার মেইন কীওয়ার্ড লেবু, এর এলএসআই কীওয়ার্ড হতে পারে লেবু চা, জৈব লেবু, লেবুর পুষ্টি ইত্যাদি।
একটি LSI কীওয়ার্ড পেতে, আপনাকে প্রথমে মেইন কীওয়ার্ড বাছাই করতে হবে। LSI কীওয়ার্ডগুলো প্রয়োজন হয় যেখানে আপনি একটি ব্যাপক টপিক নিয়ে লিখতে এবং একটি মূল কীওয়ার্ড উপর ভিত্তি করে সব ছোট সেক্শন কভার করে লিখতে পারেন।
অন্য কথায়, আপনার কনটেন্ট অন্যান্য কীওয়ার্ড এর মাধমেও খুঁজে পাওয়া যাবে যা ভিজিটররা সার্চ করছে । এই কীওয়ার্ডগুলো কনটেন্ট বা ব্লগ পোস্ট তৈরির জন্য চমৎকারভাবে কাজ করে।
LSIGraph এর মাধ্যমে আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেইন কীওয়ার্ড এর LSI কীওয়ার্ড সার্চ করে বের করতে পারবেন।
৮) Intent targeting keywords
যখন একজন সার্চার কোনো কিছু সার্চ করে থাকে তখন তার তিনটি উদ্দেশ্য থাকে; ১) Informational ২) Commercial ৩) Transactional
১) Informational
ইউসাররা কোনো নির্দিষ্ট টপিক বা আইটেম এর উপর সাধারণ ইনফরমেশনগুলো চায়। তাই আপনি কীওয়ার্ড হিসেবে benefits of, ways to, guide on, facts ব্যবহার করতে পারেন। এইসব কীওয়ার্ড গুলো ইনফর্মাশনাল হিসেবে ভিসিটরদের কাছে পরিগণিত হয়। আপনি WS বা যেকোনো প্রশ্ন টাইপ কেউপ্রদ নিতে পারেন যেমনঃ where, what, who, can, if ইত্যাদি।
২) Commercial
যেসকল ব্যবহারকারীর কমর্শিয়াল ইনটেন্ট থাকে সেইসব ক্ষেত্রে কেনাকাটা করার ঝোক বেশি থাকে। তাই এইসকল কীওয়ার্ডগুলো কনটেন্ট এর মধ্যে অবশ্যই best, cheap, top,review,specifications, expiration date, place of origin,features রাখার চেষ্টা করেন যাতে প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভিসিটরদের ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে থাকে।
৩) Transactional
এটি সর্বশেষ ধাপ ইউসার এর জন্য এই পর্যায়ে তারা অর্ডার করবে। এই পর্যায়ে এসে তারা কিছু বিষয়ে ক্লিয়ার হবার ট্রি করবে যাতে তারা সাচ্ছন্দে প্রোডাক্টটি কিনতে পারে। এই সময় আপনাকে কনটেন্ট এর মধ্যে best price, sale, best quality, guaranteed, no fuss refund এই সকল বিযয় গুলা ক্লিয়ার করতে হবে যাতে ইউসার কিনার সময় সাচ্ছন্দবোধ করে।
কীওয়ার্ড রিসার্চ এ আপনার স্ট্রং কম্পেটিটরকে কিভাবে পিছনে ফেলবেন
- লং টেইল কীওয়ার্ড খুঁজে বের করা কম্পেটিটর যেটা রাঙ্ক করেছে তার কাছাকাছি।
- কম্পেটিটর কীওয়ার্ড, পেজ বা ব্যাকলিংকগুলো এনালাইসিস করা।
- কম্পেটিটর থেকে ভালো কনটেন্ট দিতে হবে।
- কনটেন্ট অপ্টিমিজি করে নিন।
- কনটেন্ট প্রোমোটে করবেন।
- আপনার কম্পেটিটর ব্যাকলিংককে রিভার্স ইঞ্জিনিয়ার করেন
- আপনি টুলস ব্যবহার করতে পারেন এক্ষেত্রে। Ahrefs হচ্ছে বেস্ট সমাধান
Ahrefs এর সাইট এক্সপ্লোরার এ যাবেন তারপর আপনার কম্পিটিটর সাইট ইউআরএল দিবেন - অর্গানিক কীওয়ার্ড এ ক্লিক করে আপনার টপ ১০ দেখে নেন .
- টপ ১০ কীওয়ার্ড রাঙ্ক দেখে নেন।
- আপনার কীওয়ার্ড দিয়ে গুগল ট্রেন্ড এর ভিসিটরদের সার্চ করার প্রবণতা দেখে
- নিবেন। গুগল ট্রেন্ড প্রতি মাস এর ডাটা আলাদা আলাদা দেখায় তাই খুব সহজেই
- আপনার কীওয়ার্ড সম্পর্কে আপনার কীওয়ার্ড সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা পাবেন।
- গুগল সাজেস্ট সার্চ থেকে আপনি কীওয়ার্ড নিতে পারেন খুব সহজেই।
একবার যখন গুগল আমাদের ট্রাস্ট করা শুরু করবে; তখন দেখবেন অনেক ভালো ভালো কিওয়ার্ডেও আমরা হারিয়ে দিয়েছি বর্তমান কম্পেটিটরদের।
নোটঃ একটা কিওয়ার্ড কতোটা কম্পেটিটিভ, সেটা আসলে আপেক্ষিক একটা ব্যাপার। আমার কাছে একটা কিওয়ার্ডে ৫০ টা ব্যাক্লিঙ্ক আছে এমন সাইটকে অনেক স্ট্রং মনে হয়। কারো কাছে ৫০০ টা ব্যাক্লিঙ্কসও কোন ব্যাপার না। সুতরাং সামগ্রিক বিষয়টা আসলে নির্ভর করে আপনার লক্ষ্য, পরিকল্পনা এবং তার টোটাল বাস্তবায়নের উপর।